জুয়েলারী জগতে আলোচনার কেদ্রবিন্দুতে “ডায়মন্ড সিটি” কেবিন ক্রূ/ ফ্লাইট স্টুয়ার্ড নেবে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স (ছেলেমেয়ে উভয়ই) বিনা অভিজ্ঞতায় “কেবিন ক্রু” পদে লোক নিবে নভো এয়ারলাইন্স, যোগ্যতা HSC, আবেদন করতে পারবে ছেলে মেয়ে উভয়ই। অচেনা নায়ক ! Unseen Hero !! কেবিন ক্রু নিয়োগ দেবে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স ,যোগ্যতা উচ্চ মাধ্যমিক ,আবেদন করতে পারবে ছেলে মেয়ে উভয়ই বিনা অভিজ্ঞতায় “কেবিন ক্রু” পদে চাকরি, যোগ্যতা HSC পাশ, বেতন ৮০০০০ টাকা ইউএস-বাংলার বহরে নতুন বোয়িং যুক্ত ‘চাকরির হতাশায়’ ঢাবি গ্রাজুয়েটের আত্মহত্যা ! নতুন ৫ টিভি চ্যানেলের অনুমোদন , মিডিয়াতে কর্মসংস্থানের ব্যাপক সুযোগ জবস এওয়ানের এক যুগ পূর্তি
ঢাকা, মে ১৯, ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ০৭:৩২:১৭

বাড়ি ছেড়ে ‘ফেসবুক-মা’-র সঙ্গে থাকতে চায় ২০ বছরের কলেজ পড়ুয়া

| ৩১ ভাদ্র ১৪২১ | Monday, September 15, 2014

Photo: বাড়ি ছেড়ে ‘ফেসবুক-মা’-র সঙ্গে থাকতে চায় ২০ বছরের কলেজ পড়ুয়া ▬>>> বিস্তারিত :: SangbadKantha.com/330  ফেসবুকে আলাপ তো অচেনা অনেকের সঙ্গেই হয়ে থাকে। কিন্তু মাঝে মধ্যেই বেশ কিছু ঘটনা ঘটে যা আশ্চর্য করে দেয়। উত্তরপ্রদেশের রায়বেরিলির এক কলেজ পড়ুয়ার সঙ্গে আপাল হয়েছিল কেরলের এক মহিলার। এখন ওই মহিলাকেই তার মা মনে করছে ওই ছাত্র। শুধু তাই নয়, তিনি এখন পরিবার ছেড়ে ‘ফেসবুক-মা’-র সঙ্গেই থাকার জেদে অনড়।>>> বিস্তারিত :: SangbadKantha.com/330

ফেসবুকে আলাপ তো অচেনা অনেকের সঙ্গেই হয়ে থাকে। কিন্তু মাঝে মধ্যেই বেশ কিছু ঘটনা ঘটে যা আশ্চর্য করে দেয়। ভারতের উত্তরপ্রদেশের রায়বেরিলির এক কলেজ পড়ুয়ার সঙ্গে আপাল হয়েছিল কেরলের এক মহিলার। এখন ওই মহিলাকেই তার মা মনে করছে ওই ছাত্র। শুধু তাই নয়, তিনি এখন পরিবার ছেড়ে ‘ফেসবুক-মা’-র সঙ্গেই থাকার জেদে অনড়।

জানা গেছে, ২০ বছরের কলেজ পড়ুয়া বিজয় মৌর্যর বাবা-মা খেয়াল করেন সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটের নেশা পেয়ে বসেছে ছেলেকে। এই নিয়ে বাবা-মা বকাবকিও করেন তাকে। গত মাসে নিখোঁজ হয়ে যায় বিজয়। বাবা-মা পুলিশের কাছে অভিযোগ দায়ের করেন। তাঁরা দেখেন, বিজয়ের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে প্রায় ২২ হাজার টাকা কেউ পাঠিয়েছেন।

এরইমধ্যে ২৮ দিন পর বাড়ি ফিরে আসে বিজয়। সে জানায়, তার ‘ফেসবুক-মা’-এর সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিল। জানা যায়, ওই ‘ফেসবুক-মা’ কেরলের এক মধ্যবয়সী নার্স। বাবা-মাকে বিজয় আরও বলে, তার অ্যাকাউন্টে টাকা পাঠিয়েছেন ওই মহিলাই। সে এখন তার ‘ফেসবুক-মা’-এর সঙ্গেই থাকবে।

ইতিমধ্যেই ওই মহিলাও বিজয়ের বেরিলির বাড়িতে এসে তাকে সন্তান বলে দাবি করেন। বিজয়ের বাড়ির লোকজন প্রথমে হকচকিয়ে গেলেও পরে তাঁদের সঙ্গে ওই মহিলার ঝগড়া বেঁধে যায়। পুলিশের স্থানীয় গোয়েন্দা শাখা ইতিমধ্যেই বিজয়ের অ্যাকাউন্টে টাকা পাঠানোর ব্যাপারে তদন্ত শুরু করেছে।যদিও বিজয় তার ফেসবুক-মা-র সঙ্গেই থাকার দৃঢ় ইচ্ছার কথা জানিয়ে দিয়েছে। পরিবারের লোকজন ও পুলিশ বিজয় ও মহিলাকে আপাতত একসঙ্গে থাকা থেকে বিরত রাখতে পেরেছে।

এই ঘটনা নিয়ে রাজনীতির আঁচও লেগেছে। কয়েকজন বিজেপি নেতার দাবি, বিজয়কে ধর্মান্তরিত করতে ওই খ্রীস্টান মহিলা সপরিকল্পিতভাবে এই ষড়যন্ত্র করেছেন।