জুয়েলারী জগতে আলোচনার কেদ্রবিন্দুতে “ডায়মন্ড সিটি” কেবিন ক্রূ/ ফ্লাইট স্টুয়ার্ড নেবে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স (ছেলেমেয়ে উভয়ই) বিনা অভিজ্ঞতায় “কেবিন ক্রু” পদে লোক নিবে নভো এয়ারলাইন্স, যোগ্যতা HSC, আবেদন করতে পারবে ছেলে মেয়ে উভয়ই। অচেনা নায়ক ! Unseen Hero !! কেবিন ক্রু নিয়োগ দেবে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স ,যোগ্যতা উচ্চ মাধ্যমিক ,আবেদন করতে পারবে ছেলে মেয়ে উভয়ই বিনা অভিজ্ঞতায় “কেবিন ক্রু” পদে চাকরি, যোগ্যতা HSC পাশ, বেতন ৮০০০০ টাকা ইউএস-বাংলার বহরে নতুন বোয়িং যুক্ত ‘চাকরির হতাশায়’ ঢাবি গ্রাজুয়েটের আত্মহত্যা ! নতুন ৫ টিভি চ্যানেলের অনুমোদন , মিডিয়াতে কর্মসংস্থানের ব্যাপক সুযোগ জবস এওয়ানের এক যুগ পূর্তি
ঢাকা, এপ্রিল ২৫, ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ০৪:২৭:২৪

গায়ক কবীর সুমন বহুগামী : তসলিমা

| ২ অগ্রহায়ন ১৪২১ | Sunday, November 16, 2014

Photo: কবীর সুমন বহুগামী : তসলিমা ▬▬>> বিস্তারিত :: sangbadkantha.com/442  কখনো তিনি প্রতিবাদী এমপি, কখনো বা বাংলা গানের মোড় ঘুরিয়ে দেয়া গায়ক, কখনো বা তুখোড় সাংবাদিক। তিনি কবীর সুমন। তাকেই ক্ষমতালোভী, অর্থলোভী বলে নিজের ফেসবুক ওয়ালে তোপ দাগলেন তসলিমা নাসরিন। সব পরিচয় ছাপিয়ে ‘বিতর্কিত’ লেখিকার তকমাই এখন আর একমাত্র সম্বল।   তসলিমার দাবি, ‘ক্ষমতার বড় লোভ সুমনের। টাকা পয়সারও লোভ প্রচণ্ড। অথচ কী ভীষণ আদর্শবাদী বলে ভাবতাম মানুষটাকে। এখনো অবশ্য প্রচুর লোককে বোকা বানিয়ে চলছেন। অভিনয় ভালো জানেন বলে এটি >> বিস্তারিত :: sangbadkantha.com/442

কখনো তিনি প্রতিবাদী এমপি, কখনো বা বাংলা গানের মোড় ঘুরিয়ে দেয়া গায়ক, কখনো বা তুখোড় সাংবাদিক। তিনি কবীর সুমন। তাকেই ক্ষমতালোভী, অর্থলোভী বলে নিজের ফেসবুক ওয়ালে তোপ দাগলেন তসলিমা নাসরিন। সব পরিচয় ছাপিয়ে ‘বিতর্কিত’ লেখিকার তকমাই এখন আর একমাত্র সম্বল।

তসলিমার দাবি, ‘ক্ষমতার বড় লোভ সুমনের। টাকা পয়সারও লোভ প্রচণ্ড। অথচ কী ভীষণ আদর্শবাদী বলে ভাবতাম মানুষটাকে। এখনো অবশ্য প্রচুর লোককে বোকা বানিয়ে চলছেন। অভিনয় ভালো জানেন বলে এটি সম্ভব হচ্ছে।’

এই নির্বাসিত লেখিকা দাবি করেছেন, বহু নারীর সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে সুমনের। কিন্তু তসলিমার চোখে সুমন নারীবিরোধী। ফেসবুকে তসলিমা লিখেছেন, ‘সুমন বলেছেন বহুনারীর সঙ্গে সম্পর্ক তার। কিন্তু তিনি যে বড্ড নারীবিরোধী লোক। তার জার্মান বউ মারিয়াকে তিনি শুধু মানসিকভাবে নয়, শারীরিকভাবেও নির্যাতন করতেন। মারিয়া মামলা করেছিলেন সুমনের বিরুদ্ধে। …শুনেছি ক্ষমতার লোকেরা তাকে জামিন পেতে সাহায্য করেছিলেন। মারিয়ার ফ্যাট, জিনিসপত্র- কিছুই নাকি সুমন তাকে ফেরত দেননি। মারিয়া শেষ পর্যন্ত সুমনকে ডিভোর্স দিয়ে খালি হাতে জার্মানিতে ফিরে যেতে বাধ্য হয়েছিলেন।’

যদিও তসলিমার এই অভিযোগ নিয়ে এখন পর্যন্ত সুমন কোনো বিবৃতি দেননি। কিন্তু তসলিমার এ অভিযোগ কতটা সত্যি? মানুষ সুমনের অন্দরমহল কি এতটাই কদর্য? নাকি পুরনো কোনো রাগ মেটাতে তসলিমার এ অভিযোগ?